আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগগতম। আপনে নিশ্চয় ঠাকুরগাঁও টু দিন্জপুর ট্রেনের সময়সূচী অনুসন্ধান করতে এসছেন? আপনে সঠিক সাইটে এসছেন। এখানে বাংলাদেশ রেলওয়ে সম্পর্কিত সকল ধরনের আপডেট সঠিক তথ্য প্রচার করা হয়। আপনার নিরাপদ ভ্রমনের জন্য আমরা আপনাকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করব।
ঠাকুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী জানার জন্য আপনাকে ধর্যসহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে হবে। এখানে দেওয়া সকল তথ্য আপনার জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ।
আপনে যদি ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া না জেনে থাকেন তাহলে আই পোস্টটি আপনার জন্য। বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে তথ্য নিয়ে আপনাদের মাঝে প্রকাম করা হয়। দিনাজপুর টু ঠাকুরগাঁও ট্রেনের 🔍সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য তালিকা এখানে পাবেন।
ঠাকুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী
ঠাকুরগাঁও থেকে দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী মেনে যে ট্রেন গুলো চলাচল করছে সে গুলো হল বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ৮০৩, দ্রুতযান এক্সপ্রেস ৭৫৭, পঞ্চগড় একসপ্রেস ৭৯৩, দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ৭৬৭ এবং একতা এক্সপ্রেস ৭০৫ নং ট্রেন। এই ট্রেন গুলোর সময়সূচী নিচে ছক আকারে দেওয়া হল।
উপরের চার্ট থেকে ঠাকরিগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী এতক্ষনে জেনে গেছেন। উপরের ট্রেনের সময়সূচী থেকে জানা যাচ্ছে যে একটি মাত্র ট্রেন সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করছে এবং বাঁকী ৪ টি আন্ত:নগর ট্রেন সপ্তাহে ৭ দিন চলাচল করছ।
ঠাকুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের টিকিটের মূল্য তালিকা
দূরত্ব কম হওয়াই ট্রেনের ভাড়া অনেক কম। ট্রেনের টিকিটের মূল্য নির্ধারন করে ট্রেনের সিটের ধরনের উপর। সিটের মান যত উন্নত হবে সিটের ভাড়া তত বেশি হবে। নিচে ঠাকুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের ভাড়ার তালকা দেওয়া হল।
উপরের ছক থেকে ট্রেনের সিটের ভাড়া বা টিকিটের মূল্য সম্পর্কে অবশ্যয় ধারনা পেয়ে গেছেন। আপনে যদি ট্রেনের টিকিট ক্রয় করতে চান তাহলে উপরে দেওয়া ঠাকুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য তালিকা দেখে ক্রয় করুন। আপনে চাইলে অগ্রীম টিকিট ক্রয় করতে পারেন। দশ দিন আগে থেকে অগ্রীম টিকিট ক্রয় করা যায়।
মন্তব্য
আপনাদের সঠিক তথ্য দিতে পেরে আমরা গর্বিত। আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। ঠকিুরগাঁও টু দিনাজপুর ট্রেনের সময়সূচী অনুসারে ট্রেন গুলো নিয়মিত চলাচল করছে। নিরাপদ ভ্রমনের জন্য উপরে দেওয়া তথ্য সঠিক। দিনাজপুর টু ঠাকুরগাঁও ট্রেনের 🔍সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য তালিকা এখানে পাবেন।
ট্রেন একমাত্র বাহন যে নিরাপদ ভ্রমনে সহায়তা করে। ট্রেনের ব্রেকগুলো উন্নত মানের হওয়াই ব্রেক চাপার সময় যাত্রী সাধারন বুঝতেই পারেনা। এছাড়াও চলন্ত অবস্থায় ট্রেনের ঝাঁকুনি হয় না। ট্রেনে উঠা ও নামার সময় কখনই তাড়াহুড়া করিবেন না। আপনার যাত্রা শুভ ও নিরাপদ হউক ধন্যবাদ।
কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রথম রেলপথ চালু হয়েছিল কোথা থেকে কোথা পর্যন্ত?
উত্তর: ১৮৬৪ সালে ১৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়ার অধীনে প্রথম রেলপথ চালু হয়েছিল দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত।
প্রশ্ন: পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন কবে চালু হয়?
উত্তর: পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি চালু হয় ২০১৯ সালে ২৬ শে মে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে উদ্বোধন করেন।
প্রশ্ন: দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কবে চালু হয়।
উত্তর: দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১৯৮৬ সালে ১৬ ই মার্চ সান্তাহার থেকে দিনাজপুর পর্যন্ত চালু হয়।
প্রশ্ন: দ্রুতযান এক্সপ্রেসের ট্রেনের ভ্রমন দূরত্ব কত?
উত্তর: দ্রুতযান এক্সপ্রেসের ট্রেনের ভ্রমন দূরত্ব হল ৫০৯ কিলোমিটার বা ৩১৬ মাইল। দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি পঞ্চগড় থেকে ঢাক কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে প্রতিদিন চলাচল করছে।
প্রশ্ন: একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কবে চালু হয়?
উত্তর: বাংলাদেশে একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১৯৮৬ সালে ২৪ শে জুন চালু হয়। এটি দিনাজপুর থেকে ঢাকা পর্যন্ত চলাচল করে।