রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা

 ট্রেন বাংলাদেশের একমাত্র নিরাপদ ভ্রমন হিসাবে ধরা হয়। দেশের বেশী সংখ্যক লোক ট্রেন ভ্রমন করতে পছন্দ করে। আপনে নিশ্চয় রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী অনুসন্ধান করতে এখানে এসেছেন? আপনে সঠিক সাইটে এসেছেন। এখানে ট্রেনের সময়সূচী এবং অন্যান্য তথ্য সঠিক ভাবে প্রচার করা হয়।

রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী

আপনে কি রংপুর থেকে পঞ্চগড় ট্রেন ভ্রমনের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন? যদি না নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার সুবিধা মত যে কোন একদিন ট্রেন ভ্রমনের প্রস্তুতি গ্রহন করুন। আপনার ট্রেন ভ্রমনের জন্য আমারা আপনাকে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করব। পঞ্চগড় টু রংপুর ট্রেনের 🔍সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা এখানেই পাবেন।


রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী অনুসারে মাত্র একটি আন্ত:নগর ট্রেন চলাচল করছে। ভবিষ্যতে আরও আন্ত:নগর ট্রেন এই লাইনে চলাচল করবে আশা রাখি। নিচে নিচে রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী দেওয়া হল।

রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী

আপনাদের ট্রেনের সময়সূচী মনে রাখার প্রয়োজন নেই। এখানেই সকল ধরনের ট্রেনের আপডেট পেয়ে যাবেন। একটি আন্ত;নগর ট্রেন চলাচলের কারনে যাত্রীরা অনেক অসুবিধার সম্মুখিন হয়। সরকারের কাছে আবেদন যাত্রীদের কথা চিন্তা করে রংপুর টু পঞ্চগড় রুটে আরও দুটি আন্ত:নগর ট্রেন চালু করুন।

 

ট্রেনের নাম

বন্ধের দিন

ট্রেনের কোড

রংপুর পৌঁছে

পঞ্চগড় পৌঁছে

দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস

নাই

৭৬৭

বিকাল ০৩.৪২ 

রাত ০৮.২০


দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এতক্ষনে জেনে গেছেন। এখন আলোচনা করব রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের ভাড়ার তালিকা নিয়ে।

রংপুর টু পঞ্চগড় ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

আমরা জানি যে ট্রেনের ভাড়া অন্যান্য যান বাহনের চাইতে অনকে কম হয়ে থাকে। তাই সকল শ্রেনীর যাত্রী ট্রেনের চলাচল করে। ট্রেনের সিটের ভাড়া সাধারণত সিটের বিলাসতিার উপর নির্ভর করে। নিচে ছক আকারে ট্রেনের ভাড়ার তালিকা দেওয়া হল।


সিটের ধরন

ভাড়ার পরিমান

শোভন

১৭০ টাকা 

শোভন চেয়ার

২০৫ টাকা 

ফাস্ট ক্লাস সিট

৩১১  টাকা


মন্তব্য

আশা করি উপরের আলোচনা থেকে আপনারা উপকৃত হবেন। আপনাদের নিরাপদ ভ্রমনের জন্য আমরা সকল ধরনের সঠিক তথ্য দিয়ে সহয়োগীতা করে যাব। পঞ্চগড় টু রংপুর ট্রেনের 🔍সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা এখানেই পাবেন।

আরও পড়ুন 🔍পঞ্চগড় টু রংপুর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা


তবে অবশ্যয় মনে রাখবেন ট্রন ভ্রমনের পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে অবশ্যয় ট্রেনের টিকিট অগ্রীম ক্রয় করে রাখবে। ট্রেন যাত্রার দিনে ট্রেনের টিকিট কাটলে সিট নাও পাইতে পারেন। আপনার যাত্র শুভ ও নিরাপদ হউক ধন্যবাদ।

কিছু প্রশ্ন ও উত্তর 

প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম জংশন কোটি? 

উত্তর: বাংলাদেশের প্রথম রেলওযে জংশন এর নাম হল ঈশ্বরদী পাবনা।


প্রশ্ন: পৃতিবীর সবচাইতে দ্রতগামী ট্রেনের নামকি? 

উত্তর: পৃতিবীর সবচাইতে দ্রতগামী ট্রেনের নাম হল TGV POS নামক ট্রেনটি। এটি ২০০৭ সালে এক ঘন্টায় ৩৫৭ মাইল পথ অতিক্রম করে বিশ্ব রেকর্ড করেন।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের সবচাইতে পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন কোনটি? 

উত্তর: বাংলাদেশের সবচাইতে পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন হল জগতি স্টেমন। এটি ব্রিটিশ আমলে কলকাতা শিয়াল দহ থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত ১৮৬২ সালে চালু হয়।


প্রশ্ন: বাংলাদেশে ট্রেনের সর্বউচ্চ গতি কত? 

উত্তর: বাংলাদেশে ট্রেনের সর্বউচ্চ গতি ঘন্টায় প্রায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল। 


প্রশ্ন; বাংলাদেশে সবচাইতে দ্রতগামী ট্রেনের নামকি? 

উত্তর: বাংলাদেশে সবচাইতে দ্রতগামী ট্রেনের নাম হল দ্রুতযান এক্সপ্রেস। এটি ঘন্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটার বেগে ছোটে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন