আপনে যদি নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনার নিরাপদ ভ্রমনের জন্য আমারা আপনাকে সকল ধরনের আপডেট তথ্য দিয়ে সহায়তা করব। এই অয়েব সাইটে আমারা সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করি। নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী সহ অন্যান্য তথ্য পেতে দয়া করে সকল আর্টিকলে পড়তে থাকেন।
নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী ও টিটিকের মূল্য জানা না থকলে আমারা আপনাকে সাহায্য করব। আমরা বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আমারা এই ওয়েব সাইটে
প্রকাশ করি। আমরা বাঙালী ট্রেন ভ্রমন করতে পছন্দ করি। বাংলাদেশের এক মাত্র নিরাপদ ভ্রম ব্যবস্থা হল ট্রেন ভ্রমন। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী ট্রেনের ভ্রমন করে থাকে। নিম্ন বৃত্ত থেকে উচ্চ বৃত্ত লোকেরা ট্রেনের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করে।
নাটোর টু যশোর রুটে যে সকল আন্ত:নগর ট্রেন চলচল করছে তা হল রুপসা এক্সপ্রেস ৭২৮ এবং সীমান্ত এক্সপ্রেস ৭৪৮ নং ট্রেন। বর্তমানে এই দুটি ট্রেন নিয়মিত চলাচল করছে। নিচে ছক আকারে নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী সহ অন্যান্য তথ্য দেওয়া হল।
নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী
ট্রেনের ছুটির দিন, ট্রেনের কোড সহ ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করব। আপনার নিরাপদ ভ্রমনের জন্য এবং তথ্য মনে রাখতে ছক আকারে সুন্দর করে সাজিয়ে দেওয়া হল।
উপরের চার্ট থেকে আপনে নিশ্চয় নাটোর টু যশোর ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে ধারনা পেয়েছেন। নাটোর টু যশোর রুটে মাত্র দুটি ট্রেন নিয়মিত চলচল করছে। আরও দুটি আন্ত:নগর ট্রেন থাকেল যাত্রী দের দুর্ভোগ কমে যেত।
নাটোর টু যশোর ট্রেনের টিকিটের মূল্য তালিকা
সরকার প্রতিটি সিটের জন্য ভ্যাট ও ট্রাক্স সহ যে ভাড়া নির্ধারন করেছে তা সিট প্লান অনুযায়ী ছকে তুলে ধরা হল। সিটের মান যত উন্নত হবে টিকিটের ম্যল্য তত বেশি হবে। তবে আন্ত:নগর ট্রেনের সবগুলো সিটই আরাম দায়ক। আপনে যদি আন্ত:নগর ট্রেন ভ্রমন করে না থাকেন তাড়াতাড়ি টিকিট কেটে ট্রেন ভ্রমন করে উপভোগ করুন।
আপনে যে কোন সময় দশ দিন আগে থেকে অগ্রীম টিকিট ক্রয় করা যায়। অগ্রীম টিকিট ক্রয় করতে হলে তাদের নির্দিষ্ট ওযেব সাইট থেকে ভোটার ইডি কার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর সেখান থেকে আপনে অগ্রীম টিকিট বুক দিতে পাবেন। এছাড়া স্টেশনে সরাসরি গিয়েও অগ্রীম টিকিট ক্রয় করতে পারবেন।
মন্তব্য
আগে বাংলাদেশের রেওয়ের ব্যবস্থা অনেক খারাপ ছিল ট্রেনের সংখ্যা ছিল খুব কম। বৃটিশ আমলের ট্রেন গুলো চলচল করত। বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের ব্যবপক উন্নতি সাধন করে। উন্নত মানের ইঞ্জিন ও কোচ আমদানী করে। আধুনিক ট্রেনের মান অনেক উন্নত হওয়াই খুব দ্রত ট্রেন চলচল করে। ট্রেনের ব্রেক সিস্টেম অনেক উন্নত তাই ট্রেন ড্রইভার মনের আনন্দে ট্রেন চালায়।
আরও পড়ুন পঞ্চগড় টু সান্তাহার ট্রেনের 🔍সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা
ট্রেন ভ্রমনের পূর্বে আপনার প্রয়োজনীয় সকল জিনিস গুছিয়ে রাখুন। অবশ্যয় অগ্রীম টিকিট কেটে রাখুন। ট্রেনে উঠা ও নামার সময় কখনই তাড়া হুড়া করিবেন না। এতে আপনার ক্ষতি হতে পারে।আপনার যাত্রা শুভ, সুন্দর ও নিরাপদ হউক ধন্যবাদ।
সচরাচর কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন: ট্রেন কিভাবে চলে?
উত্তর: ট্রেন রেললাইনের উপর দিয়ে চলে। সামনে একটি ইঞ্জিন থাকে এবং পেছনে অনেক গুলো বগি বা কোচ লাগানো থাকে। এগুলো পর্যায় ক্রমে হুকের মাধ্যমে লাগানো থাকে। যাত্রী বাহি ট্রেন যাত্রী বহন করে এবং মালবাহী ট্রেন শুধু মাল বহন করে।
প্রশ্ন: একটি ট্রেনের কত গুলো বগি থাকে?
উত্তর: ইঞ্জিনের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে যাত্রীবাহী ট্রেন ১০ থেকে ২০ বা তারও অধিক বগি লাগানো থাকে। এছাড়া মালবাহী একটি ট্রেনের ৩০ থেকে ১০০ বা আরও অধিক বগি লাগানো থাকে।
প্রশ্ন: একটি ট্রেনের কত জন ড্রাইভার থাকে?
উত্তর: একটি ট্রেন এক জন ড্রাউভার ও একজন সহকারী থাকে। তাকে আট ঘন্টা ডিউটি করতে হয়। তবে যে কোন সময় কোন সমস্যার কারনে ড্রাইভার বদল হতে পারে।
প্রশ্ন: ট্রেনে কর্তব্যরত গার্ড এর কাজ কি?
উত্তর: যাত্রী ট্রেনে একজন গার্ড সাদা পোশাক পরে থাকেন। এক মেইল গার্ড বলা হয়। তার কাজ হল ট্রেন স্টেশন থেকে শুরু করে ট্রেন যাতে সময়মত চলতে পরে তা নিশ্চিত করা। ট্রেনটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভাবে চলার জন্য তা নিশ্চিত করা।
প্রশ্ন: ট্রেনে অবস্থানরত এটেন্ডেন্ট এর কাজ কি?
উত্তর: টিটিইকে সহায়তা করা, যাত্রীদের যে কোন সমস্যা দূর করা, যাত্রীরা আসন পেয়েছে কিনা লক্ষ রাখা। যাত্রীদের ট্রেনের উঠতে ও নামতে সহায়তা করা।